পাঠের সারাংশ: স্থিতিস্থাপকতা ও বিকৃতি
ভূমিকা
- ক্লাস শুরু হয় শুভেচ্ছা বিনিময় ও জিলাপি খাওয়ার মাধ্যমে।
- আলোচনা মহাকর্ষ ও অভিকর্ষ পরিবেষ্টিত পূর্ববর্তী অধ্যায় নিয়ে।
অধ্যায়ের সংক্ষিপ্ত বিবরণ
- পাঠের মূল বিষয়: পদার্থের গঠনমূলক ধর্ম বিশেষত স্থিতিস্থাপকতা।
- অধ্যায়টি দুই ভাগে বিভক্ত: স্থিতি স্থাপকতা এবং প্রভাবি পদার্থ।
স্থিতি স্থাপকতা
- স্থিতিস্থাপকতা: বস্তুর ধর্ম যা প্রতিদান দেয় এবং বল অপসারণের পর পূর্বাবস্থায় ফিরে যায়।
- উদাহরণ: রাবার, যা টেনে ছেড়ে দিলে পূর্বাবস্থায় ফিরে যায়।
- পূর্ণ স্থিতিস্থাপক বস্তু: বাস্তবে সম্ভব নয়; তাত্ত্বিক ব্যাখ্যা।
নমনীয় বস্তু
- নমনীয় বস্তু: যা বল প্রয়োগে চিরতরে বিকৃত হয়, পূর্বাবস্থায় ফেরত আসে না।
- উদাহরণ: চুইংগাম, যা টানলে আংশিক ফেরে কিন্তু পুরোপুরি নয়।
স্থিতিস্থাপক সীমা ও আশহ ভার
- স্থিতিস্থাপক সীমা: যে পর্যন্ত বস্তুটি পূর্ণ স্থিতিস্থাপক থাকে।
- আশহ ভার: ন্যূনতম বল যা বস্তু ভেঙে দেয় বা ছিরে ফেলে।
বিকৃতি ও তার প্রকারভেদ
- বিকৃতি: বস্তুর একক মাত্রার পরিবর্তন।
- প্রকারভেদ:
- দৈর্ঘ্য বিকৃতি
- আকার বিকৃতি বা মচোর বিকৃতি
- আয়তন বিকৃতি
পিরণ
- পিরণ মানে চাপের ছোট ভাই।
- তিন ধরনের পিরণ: দৈর্ঘ্য পিরণ, আকার পিরণ, আয়তন পিরণ।
ক্লাসের সামগ্রিক পরিকল্পনা
- পরবর্তী ক্লাসের সূচি ও সময় নির্ধারণ।
- ক্লাসের কন্টেন্ট রেকর্ডেড থাকবে যুটুপ ও ফেসবুক গ্রুপে।
উপসংহার
- অধ্যায়ের সারাংশ ও সামগ্রিক ক্লাসের পূর্বপাঠ পর্যালোচনা।
- পরবর্তী অধ্যায়গুলোর আলোচনা এবং তাদের গুরুত্ব।
এই নোটগুলো ক্লাসের মূল বিষয়বস্তু ধরতে এবং অধ্যায়ের প্রধান ধারণাগুলো স্মরণ করতে সহায়ক হবে।