ভারতের প্রধানমন্ত্রি নরেন্দ্রমদি তৃতিয়েবারের মতো খমতায়াশার পর প্রথম দিপাখিক শাখাত করাছেন বাংগাদেশের প্রধানম এগুলো সহো এবারের বইঠকে মট দাস্টি চুক্তি শাক্খরিতো হোয়েছে জার মধ্যে তিনটি পুরন চুক্তি নবযন করা হোয়েছে এবং বাকি অতিতে দেশভাগের আগে বর্তমান ভারত বাংলাদেশের অন্জল্গুলোর মধ্যে মট আক্টি শিমান্ত পথ দিয়ে রেল জগাজোক ছিলো। বর্তমানে পাছটি রুটে বাংগলাদেশ-ভারত ট্রেন চলাচল করে। ট্রান্জিট চালোর পর ভারতে ট্রেন বাংলাদিশে চলার জন্ন গেদে দর্শনা শিমাতো থেকে হল্দিবারি চিলাহাটি রুট্কে সংজুক্ত ক পান্গাদেশ ও ভারতের মধ্যে তিস্তা নিয়ে বহু আগে থেকেই সংকট চলছে এই সংকট সমাধানে বাংগাদেশের পখ্য থেকে তিস্তা চুক্তির দাবি জানন হলেও এতো দিনেও তার কোনো অগ্রগতি হয়ে নি সেখাসিনার ভারত সফরে সবার আগ্রহের কেন্দ্রো বিন্দু ছিলো তিস্তা প্রকল্পো সম্প্রতিক বিঠকের পরে জানানো হয় তিস্তা প্রকল্পে ভারত জুক্ত হাবে তবে এটি কি বাংগাদেশের প্রস্তাবিত মহা পরিকল্পনা এরপার চোদ্দো বাছোর কেটে গেলেও এই সংকটের কোনো সমধান হাইনি বরং এখনো এই ইশুটি আলচনার পার্যেই আটকে আছে পন্নো বাহি একটি জান্বহন থেকে পন্নো আরিকটি জানে স্থানান্তর করে পরোবর্তি গন্তব্বে নিয়ে জাও হলে তাকে ট্রান্স শি পান্নো রপ্তানের চুক্তি সুভিধা পায়া আপেকখায় আছে সর্বশেষ দুহাজার বাইস সালের মার্চে নযা দিলিতে এক বইঠকে চুক্তি বাস্তো বাযনে সংক্ষলিষ্ট দেশ� ভান্লাদেশ দিরখদিন থেকে ভারতের ট্রাংজিট সুবিধা নিয়ে নেপাল ও ভুটানে জাতায়ত করতে চায়। সরকপথে নেপাল ও ভুটানে পন্নরপ্তানি করতে বাংলাদেশের ভারতের সরকপথ ব্যাবহার করা দরকার। নেপাল ও ভুটান জথাক্রমে 1976-1984 সালে বাংগলাদশের সাথে ট্রাংজির চুক্তি শোই করে ছিলো। কিন্তু নানা প্রতিবন্ধকাতার কারনে এখনো পরজন্তো তা বাস্তোবাইন করা জাত্ছে না। তার পরাবার ভারতিয় নেপালি বা ভুটানি ট্রাক তা তুলে নিয়ে নির্দিষ্ট গন্তোবে চলে জাই। ভারত বাংলাদেশ কে ট্রান্জিট শুবিধা দিতে বাধ� ভাগলাদেশ তেকে প্রচুর রগি ভারতে চিকিচ্ছার জন্ন জাই। প্রায় এক তরফা ভাবে ভারত কে শুবিধা দাও হোয়েছে দুইাজের বাইশালের সেপ্টেম্বরে প্রধানমন্ত্রি শেখাসিনার ভারত সফরের সময় দুই দেশের এক জত্য বিব্ডিতিতে বলা হোয়ে ছ তিস্তা সহো তিপান্নটি অভিন্ন নদির পানিবন্তন বিশয়ে শুরাহা না হওয়া, শিমান্তে হত্তা শুন্নতে নামাতে নাপারা সহো, বিভি� আমাদের িডিও গুলো ফেইস্বুকে দেখতে চাইলে কি কানো কি ভাবের ফেইস্বুক পেজ লাইক এবং ফালো কর�